شماره ركورد كنفرانس :
5558
عنوان مقاله :
সূরা কাউসার সম্পর্কে শিয়া ও সুন্নী সূত্রে বর্ণিত রেওয়ায়েতসমূহের মধ্যে বিশ্লেষণ
عنوان به زبان ديگر :
An Analysis of the Traditions Narrated in Shi a and Sunni Sources about Surah Kawsar
پديدآورندگان :
الرحمن ميزان askarishigri@gmail.com مجتمع آموزش عالي قرآن و حديث
كليدواژه :
আবার কেউ কেউ কাউসারের পরিপূর্ণ উপমা হিসেবে নবী নন্দিনী হযরত ফাতিমা যাহরাকে (আ.) বুঝিয়েছেন এবং বংশক্রমধারা অনুযায়ী বিষয়টি বিশ্বনবীর (সাঃ) পবিত্র আহলে বাইতের ১১ জন মাসুম ইমামগণের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। শব্দমূল : আল্লাহ , কাউসার , শিয়া ও সুন্নী , তাফসীর , কোরআন
عنوان كنفرانس :
گام دوم انقلاب اسلامي از منظر قرآن و حديث
چكيده فارسي :
মূল: ডা: মোহাম্মাদ ইয়াকুব বাশাভি অনুবাদ: মোহাম্মাদ মিজানুর রহমানপূর্বকথাবিশিষ্ট ও খ্যাতনামা মুফাসসিরগণ পবিত্র কোরআনের সূরা কাউসারের প্রথম আয়াতে «إِنَّا أَعْطَيْنَاكَ الْكَوْثَرَ»বর্ণিত কাউসার শব্দের অর্থ ও উপমা প্রসঙ্গে নানাবিধ মতামত ও দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করেছেন। অবশ্য সেগুলোর মধ্যে বেহেশতি ঝর্ণা, প্রস্রবণ, অভূরন্ত কল্যাণ প্রভৃতি অর্থসমূহ মনীষীগণের নিকট তুলনামূলক বেশি পরিচিত। কিন্তু বাস্তবতার দিক থেকে এ অর্থগুলো যদি কাউসারের ব্যাখ্যা হিসেবে গ্রহণ করি, তবে সূরা কাউসার নাযিলের প্রেক্ষাপট প্রসঙ্গে বর্ণিত শিয়া ও সুন্নী মাযহাবের রেওয়ায়েতসমূহের মধ্যে বড় ধরনের তারতম্য আমাদের চোখে পড়ে। অনেক তাফসিরবিদ এক্ষেত্রে বেহেশতি ঝর্ণা বা নদ বিষয়ক যে সব রেওয়ায়েত বর্ণিত হয়েছে, সেগুলোকে সনদের দিক থেকে দূর্বল হিসেবে অভিহিত করেছেন। অসামঞ্জস্যপূর্ণ ব্যাখ্যা, মূল আয়াতের সাথে সংঘার্ষিক হাদীস ও রেওয়াত বর্ণনা, নাযিল সংক্রান্ত রেওয়ায়াতসমূহের মধ্যে বৈপরিত্য প্রভৃতি এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য। সুতরাং, এ ধরনের মতামত ও দৃষ্টিভঙ্গী কখনো সূরা কাউসার নাযিলের বিদ্যমান বাস্তব অবস্থার সাথে সাযুজ্যপূর্ণ নয় এবং এগুলো কাউসারের প্রকৃত অর্থ, উপমা ও দৃষ্টান্ত হতে পারে না। উপরন্তু এ সম্পর্কে অনেক মুফাসসিরের বক্তব্য আলোচিত আয়াতের সাথে কোন সম্পর্ক রাখে না। বরং এক্ষেত্রে তারা এক ধরনের মিশ্রিত বর্ণনা নিয়ে এসেছেন। এসব অভিমতগুলোর মাঝে কিছু অভিমত কাউসারের পরকালীন দলিল হিসেবে গ্রহণ করা যায়।অনেক দলিল ও সাক্ষ্য এটা প্রমাণ করে যে, কাউসারের প্রকৃত অর্থ এবং নাযিলের সময়ের প্রেক্ষিত বিবেচনায় এ সূরার বর্ণিত কাউসার মূলত রাসূলুল্লাহর (সাঃ) সন্তানগণ বা বংশধরকেই বুঝান হয়েছে। আর এই অভিমতের দুটি বিশেষ দিক রয়েছে- ক- ধর্মীয় মূল্যবোধের সংরক্ষণ ও অক্ষুন্নতা বজায় রাখাখ- ধর্ম বিরোধী গোষ্ঠীগুলোকে ব্যর্থ করে দেওয়াআবার কেউ কেউ কাউসারের পরিপূর্ণ উপমা হিসেবে নবী নন্দিনী হযরত ফাতিমা যাহরাকে (আ.) বুঝিয়েছেন এবং বংশক্রমধারা অনুযায়ী বিষয়টি বিশ্বনবীর (সাঃ) পবিত্র আহলে বাইতের ১১ জন মাসুম ইমামগণের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। শব্দমূল : আল্লাহ, কাউসার, শিয়া ও সুন্নী, তাফসীর, কোরআন